১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার

আপনারা ধারণাও করতে পারবেন না প্রযুক্তি কতটা এগিয়ে গেছে। দিন বদলের সাথে প্রযুক্তি আরও নতুন নতুন কিছু আবিষ্কার করছে। তাই আমরা সকলে যেন প্রযুক্তি থেকে পিছিয়ে না পড়ি। এজন্য আমাদের অবশ্যই প্রযুক্তি বিষয় সম্পর্কে সমস্ত কিছু জানতে হবে।

আজকে আমরা এই আর্টিকেলে তথ্য প্রযুক্তির সংমিশ্রণে ব্যবহৃত হয় এমন ১০ টি প্রযুক্তির নাম এবং এর সুবিধা গুলোর একটি সম্পূর্ণ ধারণা দিতে চলেছি। যা আপনাকে সামনের দিনগুলোতে প্রযুক্তি ব্যবহার করতে সাহায্য করবে। এবং উন্নত শহরে আপনাকে আর প্রযুক্তি ব্যবহারে উপেক্ষিত হতে হবে না।

১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার

১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার

প্রযুক্তি সাধারণত ইলেকট্রনিক্স শক্তির মাধ্যমে চলমান বিভিন্ন ডিভাইসকে বলা হয়। তবে হ্যাঁ, বর্তমানে প্রযুক্তির ব্যবহার ইলেকট্রনিক ডিভাইস ছাড়াও আরও বিভিন্ন উৎস থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে। তাই আসুন ১০টি প্রযুক্তি নাম ও ব্যবহার এবং শেষে এর ক্ষতিকর দিখ গুলো দেখে নেই। প্রথমেই ১০টি প্রযুক্তির নাম হলোঃ

  • ইন্টারনেট অফ থিংস
  • ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
  • ক্লাউড কম্পিউটিং
  • মেশিন লার্নিং
  • আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি
  • ন্যানো টেকনোলজি
  • রোবটিক্স
  • ব্লকচেন
  • জৈব প্রযুক্তি
  • ড্রোন



১.ইন্টারনেট অফ থিংস

IOT এর পূর্ণ রুপ হচ্ছে ইন্টারনেট অফ থিংস। এটি মূলত এমন একটি আধুনিক প্রযুক্তি যা বিভিন্ন ধরণের জিনিসপত্রকে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করতে পারে। এই ইন্টারনেট অফ থিংস স্বাস্থ্য, শিল্প, পরিবহন, স্মার্ট হোমসহ বিভিন্ন খাতে ব্যবহার করা হয়।

উদাহরণ স্বরুপ, ইন্টারনেট অফ থিংস স্মার্ট হোম এ ব্যবহৃত স্মার্ট থার্মোস্ট্যাট, স্মার্ট ওয়াচ, স্মার্ট লাইট এবং স্মার্ট কার পরিচালনা করতে পারে। এছাড়াও পরিধানযোগ্য ডিভাইস যেমনঃ


শিল্প নিয়ন্ত্রণ পরিবেশ পর্যবেক্ষণ এর জন্য ইন্টারনেট অফ থিংস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ইন্টারনেট অফ থিংস মূলত এর সেন্সর তথ্য সংগ্রহ করে এরপর সেই তথ্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সার্ভারে পাঠায়। সার্ভারে এই ডাটা গুলো বিশ্লেষণ করে।  আমরা সাধারণ মানুষ আমাদের মোবাইল ফোন কিংবা কম্পিউটার থেকে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।


২.ভার্চুয়াল রিয়েলিটি

ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এটি এমন একটি প্রযুক্তি যার মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী তার আসল জগৎ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে একটি কৃত্রিম পরিবেশে নিজেকে অনুভব করতে পারে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করার সময় ব্যবহারকারীর হেডসেট এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।


৩.ক্লাউড কম্পিউটিং

ক্লাউড কম্পিউটিং এর কাজ হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে ডাটা স্টোরেজ ও সফটওয়্যার তৈরিতে সাহায্য করা। যেকোন সময় যেকোন জায়গা থেকে ডাটা এক্সেস পাওয়া যায় বলে ক্লাউড কম্পিউটিং বেশ জনপ্রিয়। 


এছাড়াও ক্লাউড কম্পিউটিং কম্পিউটারের স্পেস বাঁচানোর পাশাপাশি খরচ কমায়। এবং সহজে আপগ্রেড করা যায় বলে ক্লাউড কম্পিউটিং বর্তমানে অনেকটাই জনপ্রিয়।


৪.মেশিন লার্নিং

মেশিন লার্নিং মূলত এখানে মডেল গুলো ডাটা থেকে প্যাটার্ন শেখে এবং সেই জ্ঞান ব্যবহার করে নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে। এই মেশিন লার্নিং এ বিভিন্ন ভাষার অনুবাদ, নেটফ্লিক্সের বিভিন্ন মুভির সুপারিশ, স্বাস্থ্য সেবা, অর্থনীতি, ইউটিউবের ভিডিওর সুপারিশ করতে ব্যবহার করা হয়। 

এছাড়াও বিভিন্ন মেশিনের তথ্য যেমনঃ ডেটা বিশ্লেষণ, স্পাম ফিল্টারিং এর কাজে মেশিন লার্নিং ব্যবহার করা হয়।


৫.আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি

আমাদের মতো একজন সাধারণ মানুষের বুদ্ধিমত্তার সাথে তাল মিলিয়ে অনুরূপ একই ধরণের কাজ করার জন্য আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি ডিজাইন করা হয়েছে। এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি এর মাধ্যমে যেকোন সমস্যার সমাধান এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।


মেশিন লার্নিং, ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং, রোবটিক্স, গেমিং এবং হেলথ কেয়ার এর পরিকল্পনায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি ব্যবহার করা হয়। অনেক প্রযুক্তিবিদ ধারণা করতেছে যে, অদূর ভবিষ্যতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি এর সুদূর প্রয়াসী সম্ভাবনা রয়েছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্সি যেসব কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়। তা নিম্নে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলোঃ


সোশ্যাল মিডিয়া?

বর্তমানে প্রায় সকলে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন। এই সোশ্যাল মিডিয়ায় কনটেন্ট তৈরি, সাজানো এবং কনটেন্ট এর বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের কাজে আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্সি ব্যবহার করা হচ্ছে।

সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্লাটফর্মে আপনারা বিভিন্ন ধরণের বিজ্ঞাপন দেখে থাকবেন। আর এই বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে কার্যকরি ভূমিকা পালন করে আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্সি বা এআই।


হেলথকেয়ার?

বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি অর্থাৎ এআই ব্যবহার করে রোগীর রোগ নির্ণয় করা হচ্ছে। এছাড়াও অবাক করার বিষয় হচ্ছে ঔষধ আবিষ্কার করার কাজেও আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি ব্যবহার করা হচ্ছে।


অনেকে আবার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি অর্থাৎ এআই ব্যবহার করে ব্যক্তিগতভাবে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করছেন।


সার্চ ইঞ্জিন?

আপনি হয়তো কখনও ভেবে থাকেন যে, গুগলে যেকোন বিষয়ে প্রশ্ন সার্চ দিলে তার সঠিক উত্তর কিভাবে আপনার মোবাইল স্কিনে সো করে। এটা হচ্ছে গুগুল সার্চ ইঞ্জিন গুলো এআই ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরণের প্রশ্নের উত্তর প্রদান করে থাকে। যেমনঃ


আপনি আমার এই আর্টিকেলটিতে গুগল  সার্চ ইঞ্জিন এর মাধ্যমে এসেছেন। আপনি যখন ১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার জানার জন্য গুগুলে সার্চ দিয়েছেন। তখন আপনার প্রশ্নের উত্তর হিসাবে আমার এই আর্টিকেলটি গুগলের এআই আপনার সামনে নিয়ে এসেছে।


অটোমোবাইল?

উন্নত দেশগুলোতে এখন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি এর সাহায্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে গাড়ি চালানো সহ ড্রাইভিং সহায়তায়ও এআই ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে আমাদের দেশে এই  প্রযুক্তি এখনও আসে নাই। ধারণা করা হচ্ছে খুব তারাতারি আমাদের দেশে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।


আরো পড়ুন: ই-কমার্স কি? ই-কমার্স এর সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ


ভাষা অনুবাদ?

আপনিও হয়তো কখনও ভাষা অনুবাদ করেছেন। এটি যেকোন দেশের নাগরিক এর সাথে যেকোন ভাষায় কথা বলা যায়। আপনাদের হাতে থাকা মোবাইলে ভাষা অনুবাদ করার জন্য এখন ব্যবহার করার হচ্ছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি বা এআই। আপনি এআই অ্যাপ ইন্সটল করে যেকোন দেশের ভাষা অনুবাদ করতে পারবেন।


অনলাইন শপিং?

বর্তমানে অনলাইন অনেক ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলোতে হাতে থাকা মোবাইল এর মাধ্যমে কেনাকাটা করা যায়। গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় যেমনঃ

আমাজন, ইবে এর মত আরও অসংখ্য অনলাইন শপিং প্লাটফর্ম। এই প্লাটফর্ম গুলোতে আপনি এআই ব্যবহার করে খুব সহজে প্রোডাক্ট ক্রয় করতে পারবেন।

১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার

১০ টি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার


৬.ন্যানো টেকনোলজি

ন্যানো টেকনোলজি এই সেক্টরে পরমাণু ও অনুর মত ক্ষুদ্র কণিকা নিয়ে কাজ করা হয়। সহজ ভাবে বলতে গেলে এটি এক ন্যানোমিটার হচ্ছে এক মিটারের এক বিলিয়ন ভাগ। সবচেয়ে ফাস্ট ও দ্রুতগতির কম্পিউটার তৈরি করতে এই ন্যানো টেকনোলজি ব্যবহৃত হয়।

এছাড়াও নানান ধরণের জটিল ক্যান্সার সনাক্ত করতে এই ন্যানো রোবট ব্যবহার করা হয়। ন্যানো টেকনোলজি যেকোন পণ্যের গুণগত মান বাড়ানোর পাশাপাশি পরিবেশ দূষণ কমাতে সাহায্য করে থাকে। এমনকি পানি শোধন ও বায়ু দূষণ রুক্ষতে ন্যানো টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়।


৭.রোবটিক্স 

আমরা সকলে জানি বিজ্ঞানের যেই শাখায় রোবট নিয়ে কাজ করা হয় তাকে রোবটিক্স বলে। মানুষের দেওয়া নিদিষ্ট প্রোগামিং অনুসরণ করে এই গুলো রোবট সাহায্য করতে পারে। উদাহরণ স্বরুপ, উদ্ধার কাজে, ঘরোয়া বিভিন্ন কাজে, বিভিন্ন উৎপাদন কাজে, স্বাস্থ্য সেবায় ইত্যাদি।

এক্ষেত্রে সবচেয়ে শক্তিকর ইন্ডাস্ট্রিয়াল রোবট কলকারখানা গুলোতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে যেমনঃ সার্জিক্যাল রোবট ব্যবহৃত হয়। এবং গড় গৃহস্থালির কাজ করার জন্য ভ্যাকিউম ক্লিনার রোবট ব্যবহারত হয়।


৮.ব্লকচেন

ক্রিপটোকারেন্সির জন্য চুক্তি বাস্তবায়ন, ডাটা সুরক্ষা এবং ভোট গ্রহণের কাজে ব্লকচেন ব্যবহার করা হয়। ক্রিপটোকারেন্সি সম্পূর্ণভাবে ব্লকচেনের উপর ভিত্তি করে থাকে।

এছাড়াও স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার কাজে, ব্যাংকিং লেনদেন কে দ্রুততম করার কাজে এবং জমির রেকর্ড রাখার কাজেও ব্লকচেন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ব্লকচেন এর বিভিন্ন সুবিধা গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এটি মধ্যস্থকারীদের মধ্যস্থতা দূর করে, স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে।


৯.জৈব প্রযুক্তি

বিজ্ঞানের এই শাখায় প্রযুক্তিতে জীবজন্তু ও উদ্ভিদের জৈবিক প্রক্রিয়া ব্যবহার করে নতুন পণ্য তৈরি করা হয়। উচ্চ ফলনশীল ফসল উৎপাদন, জ্বালানি উৎপাদন, পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণ, ঔষধ আবিষ্কার, শিল্পজাত পণ্য উৎপাদন, জিনগত রোগ নিরাময় করতে অনেক আগে থেকে জৈব প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। জৈব প্রযুক্তি খাদ্য উৎপাদন, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং চিকিৎসা বিভাগের উন্নতি সাধনের জন্য ব্যবহার করা হয়।


১০.ড্রোন

আধুনিক বিশ্বে এটি এমন একটি প্রযুক্তি যা দূরবর্তী যেকোন স্থান থেকে সহজে পরিচালনা করা যায়। এটির মাধ্যমে অনেক উচ্চতা থেকেও পরিষ্কারভাবে ছবি কিংবা ভিডিওগ্রাফি ধারণ করা যায় বলে ড্রোন ইতোমধ্যে এটি জনপ্রিয়তা লাভ করছে। প্রধানত ফটোগ্রাফি আর ভিডিওগ্রাফির কাজে ড্রোন ব্যবহার করা হলেও এটির আরও নানাবিধ ব্যবহার রয়েছে।


সামরিক বিভিন্ন কাজে তৎপর থাকার জন্য ড্রোন ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া বর্তমানে বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে পণ্য ডেলিভারি করার জন্য ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে। এমনকি হারিয়ে যাওয়া পশু বা মানুষকে খুঁজে বের করতেও বর্তমানে ড্রোন‌ ব্যবহার করা হাচ্ছে।


প্রযুক্তি ব্যবহারে ক্ষতি কি কি?

পরিবেশ দূষণ?

এটি সবার জানার কথা যে, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রেগুলোতে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টন কয়লা জালিয়ে এরপর বিদ্যুৎ উৎপাদন কর হয়। কিন্তু এর ফলে যে বায়ুও দূষিত হয় তা কিন্তু আমরা খুব কম মানুষ এ ভাবি

বায়ু দূষণ পৃথিবীর বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বৃদ্ধি করে। এবং এসিড বৃষ্টির মতো পরিবেশের উপর ভয়ংকর ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টি করে থাকে। এছাড়াও আরও একটি পরিবেশ দূষণ হচ্ছে রাসায়নিক সার।


রাসায়নিক সার ও কীটনাশক অধিক খাদ্য উৎপাদনে সাহায্য করে ঠিকই কিন্তু, এটি মাটি ও পানি দূষিত করে যার ফলে জীবের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।


আরো পড়ুন: মোবাইল ফোনের দাম


শারীরিক ক্ষতি?

বর্তমানে প্রযুক্তির অগ্রগতি কারণে আমরা সকলেই অতিরিক্ত সময় প্রযুক্তি ব্যবহার করি। তাই আমাদের দেশেও দিন দিন বেড়ে চলছে শারীরিক ও মানসিকভাবে আক্রান্ত বিভিন্ন রোগীর সংখ্যা।


দেশের বিভিন্ন মানসিক স্বাস্থ্য হাসপাতালে খোঁজ নিলে শুনা যায়। ফেইসবুক, ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে ক্রমশ মানসিক রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।


তাই আপনারা যারা স্মার্টফোন এবং ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার ব্যবহারে বেশি আসক্ত হয়ে পড়েছেন। তারা এখন থেকেই সতর্ক হন এবং আপনার আগামী জীবনে শান্তি আনুন।


মনোযোগ বিক্ষিপ্ত করে দেওয়া?

প্রযুক্তির নানান অগ্রগতির মধ্যে এটি একটি অন্যতম অপকারিতা। প্রযুক্তিপণ্য মানুষের মনোযোগ ভিন্ন দিকে সরিয়ে দেয়। অনেকেরই গুরুত্বপূর্ণ কাজের সময় মোবাইল ফোন আসে।

আবার অনেকের গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ের সময় পাওয়া মেসেজের কারণে মনোযোগ ভিন্ন দিকে চলে যায়। এতে করে মনোযোগ দূর্বল হয়ে পড়ে।



শেষকথা?

আশাকরি আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আধুনিক বিশ্বের ১০টি প্রযুক্তির নাম এবং এই প্রযুক্তিগুলো যেসব খাতে ব্যবহার করা হয়। সমস্ত কিছু বিস্তারিত জানতে পারছেন৷ আর্টিকেলটি পড়ে যদি কোন প্রশ্ন থাকে বা কোথাও বুঝতে সমস্যা হয় কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ

*

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post